ঘরে বসে মোবাইলে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার সুযোগ খুঁজছেন? আপনার জন্য আছে সেরা কিছু প্ল্যাটফর্ম! টাকা ইনকাম করা গেম জানুন , পেমেন্ট পাবেন বিকাশ বাংলাদেশেই।
বর্তমানে বাংলাদেশে এমন অসংখ্য রিয়েল আর্নিং গেম (Real Earning Games) এবং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। যারা তাদের জেতা টাকা সরাসরি বিকাশ অ্যাকাউন্টে (bKash Payment) উত্তোলন করার সুবিধা দেয়।
বাংলাদেশি টাকা ইনকাম করার গেম 2026, পেমেন্ট বিকাশে।
অনলাইনে গেম খেলে টাকা আয় করুন বিকাশে। অনলাইনের বেশিরভাগ বড় কোম্পানিগুলোও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে এতো আয় করে না, ভিডিও গেম কোম্পানিগুলো যত টাকা আয় করে।
এক একটি ভিডিও গেমে কোনো একটি কোম্পানী মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বাজেট বরাদ্দ রাখে।
এবং গেমটির একটি আপডেটে মিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন, একটি ভিডিও গেম কত বড় কনসেপ্টের উপর গড়ে ওঠে।
মানুষ ভিডিও গেম খেলাকে যতই তুচ্ছ করুক না কেন, এটা মানতেই হবে বিশ্ব বাজেটে সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ নেয় গেমিং কোম্পানীগুলো।
ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির মতে, আগামী দশকের সবচেয়ে বড় ব্যবসা করবে গেমিং কোম্পানীগুলো।টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
আজকের অনলাইন প্লাটফর্ম হতে যত টাকা আয় হয়তার অনেকাংশই হলো ভিডিও গেমের মাধ্যমে আয়। গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে করার উপায় জানুন
আজকে আমরা কতগুলো উপায় জানবো, যেখান থেকে গেম খেলে মাসিক ৩০,০০০ টাকা সহজেই উপার্জন করা যাবে।
ভিডিও গেম খেলে না এরকম কয়জনই আছে? যদি বলি অনলাইনে কোনটি সবসময় ট্রেন্ডিং এবং জনপ্রিয়তায় শীর্ষে থাকে, তাহলে আমি বলবো ভিডিও গেম। বিশেষ করে এখন দ্রূতই ভিডিও গেম ইউজার বেড়ে যাচ্ছে।
ভিডিও গেম খেলে কারা টাকা আয় করতে পারে?
যদি ভাবেন ৫-১৬ বছর বয়সীরাই হয়তো এইসব ভিডিও গেম খেলে ৷ তাহলে আমি বলে রাখছি আপনি সম্পুর্ণ ভুল।
এখনকার যুগে যুবক,তরুণী অথবা মধ্য বয়স্ক সকল বয়সের মানুষেরা অনলাইন ভিডিও গেম খেলতে পছন্দ করে। সেটা আমি পুরো দুনিয়ার কথা বলছি।
আজকের এই ব্লগে কি আলোচনা হবে?
আজকের ব্লগে আমি আপনাদের সাথে গেম খেলে টাকা আয় করা নিয়ে আলোচনা করবো।সে সাথে গেম খেলে ইনকাম করার ১টি অ্যাপসও তুলে ধরব।
গেম খেলে টাকা ইনকাম করার কনসেপ্ট, টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ এখনকার নয়।
এ নিয়ে অনেক আগে থেকে গুগলে কিওয়ার্ড সার্চ হয়েছে। প্রথমত বলে রাখি, গুগল এখন পর্যন্ত প্রচুর মানুষ এই নিয়ে কিওয়ার্ড সার্চ করেছে।
এবং কোন একটি গেম অনেক মানুষ খেলে, আর বেশিরভাগ অনলাইন গেম গুলো পৃথিবীব্যাপী। টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
অর্থাৎ পৃথিবীর সকল লোক একটি গেম খেলতে পারে। ইন্টার্নেশনাল অনলাইন অনেক গেম আছে সেগুলোতে গেইমারদের সংখ্যা প্রচুর।
কাজে যদি কোন একটি নির্দিষ্ট গেম কে কেন্দ্র করে টাকা আয় করার উপায় খোঁজেন তাহলে আপনি অনেক সেক্টর পাবেন।
যেমন ধরা যাক, বর্তমানে ট্রেন্ডিং্যে থাকা ফ্রী ফায়ার নিয়ে টাকা আয় করার চিন্তা করছেন। এটি একটি মাল্টিপল ব্যাটেলিয়ান গেম, টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ। এবং এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।
এসব গেম খেলে অনলাইনে টাকা আয় এর অনেক উপায় আছে।
বাংলাদেশে যুবকদের মাঝে ভিডিও গেম খেলার স্থায়ীত্ব অনেক বেশি, বিশেষ করে অনলাইন ভিডিও গেম। যদি ভাবেন, তারা কোনগেম গুলো খেলে?
উত্তর হলো এখন ট্রেন্ডিংয়ে থাকা Garena Free Fire, Pubj, League of Legends,Mobile legend, PES এগুলো এন্ড্রয়েড ভিডিও গেমে শীর্ষে।
তো আজকের ব্লগের বিষয় কিভাবে আমরা ভিডিও গেম খেলে টাকা ইনকাম করবো তার কতগুলো নিশ্চিত এবং ইউনিক উপায়।
টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ এর কতগুলো সাইট আছে। এমন কতগুলো উপায় আমি আপনাদেরকে বলবো।
বাংলাদেশের কোন কোন গেম খেলে টাকা ইনকাম, বিকাশে পেমেন্ট করা যায়?
বাংলাদেশের প্রায় সকল গেমই অনলাইনে আর্নিং করার উপায় হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব। তবে বিশেষ কিছু গেমের ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে।
যেহেতু গেম খেলে আয় করার ক্ষেত্রে জনপ্রিয়তাও একটা বিষয়। সেহেতু আমি বলব বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গেমগুলো থেকেই মূলত টাকা আয় করা যাবে।
জনপ্রিয় গেম বলতে আমি বুঝালাম কিছু বিশেষ বিশেষ গেম আছে। যেগুলো বাংলাদেশে এখন জনপ্রিয়। এবং পরবর্তীতে আরও জনপ্রিয় হবে।
তার মধ্যে আছেঃ কিছু মাল্টিপ্লেয়ার ব্যাটেলিয়ান গেম। যেমনঃ ফ্রী ফায়ার, পাবজি ইতাদি। যা টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
তাছাড়া যদি আমি কম্পিউটারে গেম জিটিএ ভাইস সিটি ফাইভ নিই তাহলে বুঝতেই পারলেন। এসমস্ত গেম গুলো পুরো বাংলাদেশে নয়, পুরো পৃথিবীতে ব্যাপক জনপ্রিয়।
যদি এ ব্যাপারে আমি যেভাবে বলছি সেভাবে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেন, তবে পুরো পৃথিবী থেকে আপনি অডিয়েন্স পাবেন।
এতে করে ইউটিউবিং ও ব্লগিং করার মাধ্যমে উপার্জন করা যাবে। পরবর্তীতে কিছু ছোটখাটো গেম আছে।
যেমনঃ লুডু খেলা, দাবা খেলা এগুলো অনলাইন প্লাটফর্মে আপনাকে সাজেস্ট করছি না। জানুন বাংলাদেশের কোন কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়।
এখন যদি কোন মাল্টিপ্লেয়ার ব্যাটালিয়ন গেমের দিকে যান। তবে বিভিন্ন প্লাটফর্ম পাবেন। যেখানে গেমে উইনার হয়ে কিংবা টুর্নামেন্ট খেলে উপার্জন করা যায়। ঐ সমস্ত ব্যাপার আলাদা।
কারণ বিভিন্ন জনপ্রিয় গেম গুলোর অথোর, অর্থাৎ সে গেম কোম্পানি গেমে কোন একটি টুর্নামেন্ট ঘোষণা করে। যেমনঃ Mobile Legends নামক একটি গেম আছে।
সে গেম থেকে এমসিএল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। সে টুর্নামেন্ট অনুযায়ী তারা ডায়মন্ড দেয়।
আবার কোনো বড় বড় গেম সরাসরি টাকা দেয়। এইভাবে টুর্নামেন্ট খেলায় অংশ নিয়ে সরাসরি উপার্জন করা যায়।
তাছাড়া বাংলাদেশে যা বললাম, বিভিন্ন জনপ্রিয় গে্ম, যেমনঃ ফ্রী ফায়ার, পাবজি , মোবাইল লিজেন্ড কিছু কম্পিউটার গেম খেলে উপার্জন করা যায়। এটি হলো টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
এ সমস্ত গেমের আরেকটি প্রধান দিক হলঃ যে আইডি ব্যবহার করে আপনি গেম খেলছেন।
সেটি যদি ভালো হয়, মানে ভালো একটি প্লেয়ার আইডি যদি ভালো হয় তবে সেটি বিপুল দামে বিক্রয় করা যাবে। ফ্রী ফায়ারে ৫ র্যাংক কেডির আইডি ১০,০০০ টাকায় বিক্রয় করা যাবে।
টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ এর কতগুলো উপায়।
১। ডায়মন্ড টপ আপ বিজনেস করে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
আমি যে আইডিয়াটি দিচ্ছি, সেটি মনে হয় না অন্য কেউ দিবে।
দেখুন, ফ্রী ফায়ার আর পাব্জির যে আকাশ্চুম্বী জনপ্রিয়তা, সেখানে প্রতিনিয়ত প্রায় সকল প্লেয়াররাই ইউসি, ডায়মন্ড ক্রয় করে।
এখন নিজেই যদি টপ আপ করার ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে তো আর মন্দ হয় না। এখন কিভাবে শুরু করবেন, আর কিভাবে কাজ করবেন এটা নিয়ে চিন্তিত। তাই না?
ডায়মন্ড টপ আপ বিজনেস কি? টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
ফ্রী ফায়ার, পাব্জি, ক্ল্যাশ-অব-ক্ল্যান্স, মোবাইল লিজেন্ড এ সবগুলাতেই ডায়মন্ড, জেমস, ইউসি আছে।
এগুলো ব্যবহার করে গেমের বিভিন্ন সুযোগ-সুবধা, কালেকশন, ড্রেস, স্কীন নেয়া যায়। প্লেয়াররা এগুলো টাকার বিনিময়ে নেয়।
যেমন ধরুন, ফ্রী ফায়ার গেমসয়ে ১০০ ডায়মন্ড বিক্রি করা হয় ৮৫ টাকায়। ডায়মন্ড টপ আপ বিজনেস গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে এর চেয়েও ভালো।
টপ আপ বিজনেস করে কত আয় করা যায়?
এ ব্যবসায় আপনি টপ আপ করে দেয়ার বদলে মুনাফা পাবেন।মুনাফা বা কমিশনই আপনার লাভ।প্রতিদিন ৪০০০-৫০০০ টাকার ব্যবসা করলে ১০০-২০০ টাকা লাভ।
দৈনিক ৫০-১০০ জন কাস্টমার এলেই ৪০০-১০০০ টাকা আয় বিকাশে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ সবাই তো কম ডায়মন্ড নিবে না।
অনেকে ১০০০-২০০০ ডায়মন্ড টপ আপ করিয়ে নেবে। যত বেশি ডায়মন্ড, ইউসি টপ আপ করানোর সুযোগ পাবেন লাভ ততোই বেশি।
বিজনেস শুরু করতে কি কি প্রয়োজন পড়বে, টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
১। ক্রেডিট/ মাস্টার কার্ড। যদি না থাকে তবে জিমেইল একাউন্টে গুগল প্লে ক্রেডিট নিতে হবে। মানে গুগল গিফট কার্ড। সমস্যা হলো বাংলাদেশে ডলার ক্রয় করা সহজলভ্য না।
তাই ক্রেডিট/ ডেবিট কার্ড ব্যাংক একাউন্টের সাথে কানেক্ট থাকলে ইন্টারন্যাশনাল কারেন্সিতে টাকাকে ডলারে কনভার্ট করতে পারবেন।
যেমনঃ বর্তমান ৮৪.৬৭ টাকা= ১ ডলার। বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ডলার ক্রয় করলে বেশি নিবে। আপনার ডায়মন্ড, ইউসি টপ আপ করতে ডলার লাগবে।
যত কমে ডলার নিতে পারেন ততো লাভ। তবে বেশি কমে নেয়ার লোভে অনেকে প্রতারিত হয়। কাজেই সাবধান।
না হলে একটি পেপাল একাউন্ট বা জি-পে(গুগল পে) একাউন্ট ম্যানেজ করতে পারলেই হবে।
২। ফ্রী ফায়ারের ক্ষেত্রে শেল ক্রয় করে নিন। ফ্রী ফায়ার গেমে টপ আপ করার জন্য গারিনা একাউন্ট খুলুন। ঐ একাউন্টে শেল নিন। ভালো গেমিং পেজে ১৪০ টাকায় ১২০ শেল ক্রয় করা যায়।
যত বেশি শেল নিবেন ততো কম মূল্যে নেওয়া যায়। শেল ব্যবহারে গারিনা একাউন্টে নির্দিষ্ট গেমের আইডিতে টপ আপ করে নেওয়া যায়।
১২০ শেলে ২০০ ডায়মন্ড টপ আপ করা যায়, যা ১৭৫ টাকায় খুব সহজেই সেল করা যায়।
আবার উইকলি কিনে দেয়া যায়। ঐটাও ফ্রী ফায়ার গেমে ডায়মন্ড টপ আপ করে দেয়ার মতো। যার বাজারমূল্য কমে ১৭০ টাকা।
বাংলাদেশে কিভাবে টপ আপ করে টাকা বিকাশে ইনকাম করতে হয়?
ক্ল্যাশ অব ক্ল্যন্সের ক্ষেত্রে গেমের ভিতরে টপ আপ করা যায়। সেখানে গিয়ে জিমেইল একাউন্ট দিয়ে টপ আপ করতে হয়। আর এজন্য জিমেইলে ডলার নিতে হয় ।
সেটার জন্য জিমেইলের সাথে বিশেষ করে গুগল প্লে একাউন্টের সাথে কোনো ডেবিট/ ক্রেডিট কার্ড বা পেপাল এড করলেই হবে।
ফ্রী ফায়ারের ক্ষেত্রে আমি বলবো শেল টপ আপ করার। ওখানে বেশি লাভ করে নেয়া সম্ভব।
পাব্জি ও সকল গেমের ক্ষেত্রে গেমের ভিতরে টপ আপ করে দেয়া যায় ।তবে এর জন্য ডলারের প্রয়োজন।
কোথায় ও কিভাবে কাজ শুরু করবেন?
প্রথমত ডায়মন্ড, ইউসি টপ করার ব্যবসা সকলেই ফেসবুক পেজে শুরু করে।
কিন্তু হুট করে ফেসবুকে টপ আপ করার বিজনেস শুরু করলে কেউ আপনাকে বিশ্বাস করবে না। এবং কোনো কাস্টমারই পাবেন না।
কেউ যদি বলে আগে আমার ডায়মন্ড টপ আপ করে দিন, তারপর আমি বিকাশে টাকা দিবো, তাহলে কোনো ভাবেই বিশ্বাস করা চলবে না।ধোকা দেয়ার সম্ভবনা ৮০ ভাগ।
তাই বলবো লোকাল জায়গা থেকে টপ আপ শুরু করুন। আপনার এলাকায় যারা টপ আপ করে তাদেরকে লক্ষ করে টপ আপ শুরু করুন।
টপ আপ বিজনেসের মাধ্যমে গেম থেকে টাকা ইনকামের সুবিধা:
- বেশি বেশি কাস্টমার মানে বেশি বেশি কমিশন।
- টপ আপ করে দেওয়ার পর যত আয় করলেন তার পুরাটা দিয়ে আবার ডলার ক্রয় করে টপ আপ করে দেয়া যায়। মানে একবার ইনভেস্ট করলেই চলে।
- ঈদের সময় বেশি বেশি কাস্টমার পাওয়া যায়। সেটা লোকালে এবং ফেসবুকেও হয়।
- চালিয়ে যেতে পারলে দীর্ঘস্থায়ী ইনকামের সুযোগ।
- পেমেন্ট নিতে পারবেন বিকাশে অথবা নগদে। যেভাবে আপনি নিতে চাচ্ছেন।
অসুবিধাঃ
কাস্টমার না পেলে কোনো মূল্য নেই। কমিশনও পাবেন না, ইনকামও হবে না।
মাঝে মধ্যে প্রতারিত হওয়ার সুযোগ থাকে। যদি কারো থেকে কমে ডলার কিনতে যান, তবে তো এটা অহরহ।
গেম খেলে টাকা ইনকাম করতে সবচেয়ে ভালো হবে এটি। নিজের ব্যবসা শুরু করে দিন। যদিও এখানে গেম খেলতে হচ্ছে না। গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে সম্পুর্ণ জানুন।
২। ইউটিউবিং করে টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
আপনি একজন দক্ষ গেমার হলে আপনার নিজের গেমপ্লে ইউটিউবে প্রতিনিয়ত আপলোড দিয়ে নিজের ইউটিউব চ্যানেলকে সমৃদ্ধ করতে পারেন।
আমরা সবাই জানি ইউটিউবে গেমিং নামক একটি সেকশন আছে। যেখানে আপনি নিজে গেমিং ভিডিওগুলো আপলোড দিতে পারবেন নিজস্ব গেমিং চ্যানেলে।
সেখানে প্রতিনিয়ত ভালো ভিউজ আসবে। গেমিং সেকশনে গিয়ে লাইভ গেমিং স্ট্রিম করতে পারেন।
এমন অনেক ভিডিও গেম স্ট্রিমার আছে যারা দিনে 5 থেকে 6 হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করে শুধুমাত্র লাইভ স্ট্রিম করে। এখানে স্ট্রিমিং মানে বুঝিয়েছি লাইভ গেম খেলা।
ইউটিউবিং করা নিয়ে টিপস: টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
ইউটিউবিং করার আগে আপনি আপনাকে গেমটিতে গেমে দক্ষ হতে হবে। এবং গেম সম্বন্ধে ভালো ধারণা রাখতে হবে। প্রতিটি গেমে নিজস্ব ইভেন্ট আছে। গেম খেলার ট্রিক্স আছে।
সেগুলো ভিওয়ারসদের কাছে বুঝিয়ে বুঝিয়ে যদি ভিডিও আপলোড দেন তাহলে আপনার ইউটিউব অনেক দ্রুত এগোবে।
সাথে একটু আধটু ভিডিও এডিটিং, নিজের ভয়েস দেয়া এবং মজা করা এসবে খেয়াল নিবেন।
আপনি যদি বাংলাদেশে গেম খেলার ইউটিউবিং করেন, তাহলে করতে পারেন।
যদি আপনি কোনো গেমের সবচেয়ে বেস্টগেমার হিসাবে গণ্য হোন। মানে অন্যান্যরাই আপনাকে প্রো বলে, তাহলে আপনি চাইলে সেই গেইমের গেইমপ্লে ভিডিও বানাতে পারেন।
ভালো উদাহরণ যারা টাকা ইনকাম করা গেম থেকে যায় করছে :
কারণ হচ্ছে বাংলাদেশে অনেক ইউটিউবার সদ্য নতুন ভালো প্রগতি লাভ করেছে। তারা ভিডিও গেম খেলে টাকা আয় করছে। তার মধ্যে আছে মিস্টার ত্রিপল আর।
যে ইউটিউবিং করে ফ্রি ফায়ারে খুব ভালো এক ধরনের উৎকর্ষ সাধন করেছে।
তিনি একজন বাংলাদেশী ইউটিউবার, যে টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ থেকে যায় করেছে।
আরো অনেক বাংলাদেশী ইউটিউবার আছে যাদের আপনারা ইউটিউবে সার্চ দিয়ে পেয়ে যাবেন। এবং তাদের যথেষ্ট সাবস্ক্রাইবারও আছে। তাদের একেকজনের সাবস্ক্রাইবার মিলিয়ন করে।
ইউটিউবে লাইভ স্ট্রিমিং এর জন্য সুপার চ্যাট ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। যেখানে কেউ সুপার চেট করতে পারবে।
আপনাকে লাইভ স্ট্রিমিং এর জন্য সরাসরি বিকাশ অথবা যে কোন মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট দিতে পারবে আপনার খেলায় মুগ্ধ হয়ে।
আজকের এ পৃথিবীতে মোট জনসংখ্যার কমসে কম 20% মানুষ কোন না কোন গেম খেলেই খেলে।
এর মধ্যে 5 ভাগ মানুষ ভিডিও গেমকে অনেক বেশিই ভালোবাসে, এমনি তারা ভিডিও গেমে প্রচুর এন্টারটেইনমেন্ট পায়।
এবং ভিডিও গেমকে নিয়ে পড়ে থাকে। কেউ কেউ আবার এই গেইম কেই নিজের জীবন বলে মনে করে, কাজেই ভিডিও গেমের জনপ্রিয়তা কতটুকু তা তো জানলেনই।
কাজেই টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ ব্যাপারটা সত্য বৈকি ১০০% সত্য ।
ইউটিউবিং কিভাবে শুরু করবেন? গাইডলাইন।
ইউটিউবে গিয়ে তারপর একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলুন। সেখানে আপনার ভিডিও গুলো কাট, এডিট করে প পাবলিশ করতে থাকুন। আর আপনার বন্ধু বান্ধবদের বলে দিন সাবস্ক্রাইব করে নিতে।
সাথে বড় কোনো চ্যানেল বা ব্লগসাইটে প্রমোশনের একটু আধটু চেস্টা করুন, যা-ই খরচাপাতি হলে না হয় হবে। ব্যাস, হয়ে গেলো আপনার চ্যানেলের 1k সাবস্ক্রাইবার।
এভাবে যখন আপনার খেলা গেমটি খেলা লোকজন এই গেম লিখে সার্চ করবে। তখন কোনো ভিডিওতে হয়তো আপনিও চলে আসবেন। আপনার ইউটিউব চ্যানেলের গেম দেখে অনুপ্রাণিত হবে এবং গেম কে পছন্দ করবে।
এর ফলে আপনার ভিউয়ার্সও বাড়লো, আবার সাবস্ক্রাইবার দুটোই বাড়লো।টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ শিখুন বুঝুন।
ভারতের Total Gaming এর মতো গেমিং চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার ২০ মিলিয়ন, কাজেই এটাকে হেয় করবেন না। ফ্রী ফায়ার খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবিং বেশ ভালো উপায়।
ফ্রী ফায়ার গেম খেলে টাকা ইনকাম বিকাশে 2026 বাংলাদেশ।
অনলাইনে এখন ফ্রী ফায়ার খেলে আয় করার ব্যাপারও জনপ্রিয় হয়েছে। আজকের আর্টিকেলে গেম খেলে আয় করার সকল উপায়ই ফ্রী ফায়ার খেলে আয় করার জন্য উপযোগী।
নিচে ফ্রী ফায়ার খেলে আয় করার উপায় দেয়া হলো। যেখানে অন্যান্য গেম খেলেও উপার্জন করা যাবে। ফ্রী ফায়ার খেলে টাকা ইনকামের কতগুলো সাধারণ উপায়ঃ
খেলাঘর এপে গেম খেলে আয়।
ফ্রী ফায়ার ডায়মন্ড টপ আপ বিজনেস। (ব্লগে আলোচনা করা আছে)
ফ্রী ফায়ার গেম নিয়ে ইউটিউবিং কিংবা ব্লগিং।
৩। খেলাঘর (গেম খেলে টাকা নিন বিকাশে পেমেন্ট )
খেলাঘর অনলাইনে গেম খেলে বিকাশে আয় করার সবচেয়ে সহজ সুবিধা করে দিয়েছে। এই অ্যাপ্লিকেশনটি মূলত টুর্নামেন্ট খেলার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এবং যারা ফ্রী ফায়ার অথবা পাবজি খেলে, তাদের জন্য উপযুক্ত।
যারা অন্যান্য গেম খেলেন তারা এখানে আয় করতে পারবেন না। এখানে বিভিন্ন ধরনের গেমিং টুর্নামেন্ট এরেঞ্জড হয়।
এর জন্য সকল প্লেয়ারকে ম্যাচ ফি দিতে হয়। ম্যাচের উইনার প্রাইস অনুযায়ী ম্যাচ ফি নির্ভর করে।
যেমনঃ ৩০০ টাকা উইনার প্রাইস হলে ম্যাচ ফি ২০ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী প্রতি কিল থেকে সর্বনিম্ন 5 থেকে 6 টাকা করে দেয়া হয়। মাঝে-মাঝে 10 টাকা করেও দেয়া হয়।
এবং যে উইনার হয় তাকে ম্যাচ অনুযায়ী উইনার টাকা দেয়া হয়।ম্যাচটিতে ৪০ জনের মতো পার্টিসিপেন্ট করে। এখানে ফ্রী ফায়ার খেলে টাকা ইনকাম করা যায়।
তো এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে দৈনিক তিন থেকে চারটি ম্যাচ খুব সহজেই খেলা যায়। সেখান থেকে ভালো কিল হলে ও উইনার প্রাইস নিতে পারলে দৈনিক 500 টাকা উপার্জন করা যায়।
তো এখানে কিভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন তা জেনে নেই। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনাকে উপরে ইন্টারফেসের মত দেখাবে। এপটি ইন্সটল করে ওপেন করলেই মূলত উপরোক্ত ইন্টারফেস দেখানে।
সেখান থেকে সাইনআপ অপশনে ক্লিক করতে হবে। সবকিছু কমপ্লিট হলেই আয় করা শুরু হবে।
তারপর আরো একটি ইন্টারফেস চলে আসবে। সেখানে আপনার নাম দিতে হবে। এবং তারপর আপনার ইমেইল ঠিকানা যোগ করতে হবে। মোবাইল নম্বর দিতে হবে। টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ কি কি দেখতে পাবেন।
এবং পাসওয়ার্ড সেট করে সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আর একটি প্রমো কোড naimulislam দিলে বোনাস পাবেন। আর কিছু প্রয়োজন পড়বে না। পরবর্তীতে আপনাকে সরাসরি লগইন করিয়ে দিবে।
অন্যসময় যখন লগইন করবেন তখন অবশ্যই ইমেইল ঠিকানা এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিতে হবে।
লগইন সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি এরকম একটি ইন্টারফেস দেখবেন। এখান থেকে পাবজি এবং ফ্রী ফায়ার গেম খেলে আয় করা সম্ভব।
যদি কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা হয় তাদের সাথে মেসেজিং অপশনে কন্টাক্ট করে নিতে পারবেন।
বিভিন্ন বিষয়-আশয় বুঝতে তারা বিভিন্ন টিউটরিয়াল ভিডিও ব্যবহার করে। গেমখেলে টাকা আয় বিকাশে এর উপায়গুলো নিচে আরও দেয়া আছে।
এখান থেকে আপনি যদি ফ্রী ফায়ার অপশনটিতে ক্লিক করেন, তবে ফ্রী ফায়ারে কোন কোম ম্যাচ টুর্নামেন্ট হচ্ছে তা জানতে পারবেন।
তো ক্লিক করার পর নিচের মত একটি ইন্টারফেস চলে আসবে। যেখানে কতগুলো ম্যাচ লিস্ট দেওয়া আছে।
সেখানে কত টাকা ফি দিতে হবে, প্রতি কিলে কত টাকা উপার্জন করা যাবে? এবং উইনার প্রাইস কত? সেটাও দেয়া আছে।
আপনাকে ম্যাচে জয়েন করার জন্য ম্যাচ ফী দিতে হবে। জয়েন করে তবেই উপার্জন করতে হবে। ম্যাচে যত কিল করবেন, তত বেশি ইনকাম করা সম্ভব।
ম্যাচে জয়েন দিলে পরবর্তীতে তাদের ম্যাচের টাকা পেমেন্ট করতে হবে।
ম্যাচে উইনার হলে উইনার প্রাইস আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিবে। এবং গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে করুন।
ইনকাম করা টাকা উত্তোলন করার উপায়।
সেখান থেকে আপনাকে ওয়ালেট অপশন সিলেক্ট করতে হবে। দেখতে ফাইল আইকনের মতো। উপরের ছবিতে বিষয়টি আছে। তারপর আপনাকে ঐ অপশনে গিয়ে উইথড্র অপশনে ক্লিক করতে হবে।
সেখান থেকে পেমেন্ট নম্বর দিয়ে টাকা উইথড্র দিতে হবে। তারা রকেট, বিকাশ এবং নগদ সমর্থন করে। কাজেই পেমেন্টে কোন সমস্যা হবেনা।
Read :
কোন গেম খেলে টাকা ইনকাম করা যায় ?
যদি কোনোভাবে আপনার একাউন্টে টাকা যোগ না হয়, ম্যাচ খেলার পরে সাথে সাথে তাদের সাথে কন্টাক্ট করে নিতে পারবেন।
এবং তারা ব্যাপারটি বুঝেশুনে ঠিক করে দিবে। এখানে রেফার করেও ভালো আয় করা যায়। টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ নিতে পারবেন
অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোডস সাড়ে তিন লাখ। কাজেই বুঝতেই পারেন বাংলাদেশের অসংখ্য প্লেয়ার আছে, যারা প্রতিনিয়ত গেম খেলে আংশিক হলেও উপার্জন করছে।
টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ, ঘরে বসে এখন যায় করুন বেশি বেশি।
ডাউনলোড লিংকঃ এখানে ক্লিক করুন।
৪। লাইভ স্ট্রিমিংয়ে গেম খেলে আয় করুন।
বর্তমানে লাইভ স্ট্রিমিং অনেক বেশি জনপ্রিয়। সেখানে অসংখ্য ভিজিটর ও ভিউয়ার থাকে। পাশাপাশি ভালো পরিমাণে স্ট্রিমার থাকে, যারা নিয়মিত গেইম খেলা স্ট্রিম করে।
বাংলাদেশি ভিউয়ারদের থেকে সহজেই বিকাশে সুপার চ্যাটে আর্নিং নেয়া যায়। একটি স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে ভিন্ন ভিন্ন গেমে গেমাররা স্ট্রিম করায়।
লাইভ স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মঃ
NunuLive সহ আরো অনেক লাইভ স্ট্রিমিং অ্যাপ অথবা প্লাটফর্মআছে। যেখানে আপনি একটি গেমের স্ট্রিমিং করে আয় করতে পারবেন। সেখানে গেম খেলে আয় করার জন্য প্রতিদিন লাইভ স্ট্রিম করতে হবে।
আপনার স্ট্রিমার স্ক্রিনে স্ট্রিমিং আসবে। আপনারাই ভিও যত বেশি হবে আয় তত বেশি। একটি স্ট্রিমিংয়ের যদি বেশি ভিউ আসে তাহলে সেখানকার গেমপ্লে দেখে ভিউয়ার্স এর আকর্ষিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
এবং সেই স্ট্রিমিংএ যখন তারা কোন টাকা পে করে, তখন তা সরাসরি স্টিমারের কাছে চলে যায়।
অথবা কোন একজন যখন অনেক সময় ব্যাপী একটি লাইভ ভিডিও দেখে তখন তার একটি মুনাফা সে স্ট্রিমারকে দেওয়া হয়ে থাকে। লাইভ স্ট্রিমিং সাইটঃ
nimo tv
৫। গেমিং টুর্নামেন্ট অংশ নিয়ে টাকা আয়
ভালো ভালো অনলাইন গেম গুলোর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গেমিং টুর্নামেন্ট হয়। সে টুর্নামেন্ট কখনো কখনো প্লেয়ারদের মাধ্যমে তৈরি হয়।
আবার কখনো কোনো ইভেন্টের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা আয় করার সুযোগ দেয় ওই গেমটি।
কাজের মাধ্যমে টাকা আয় করার ব্যবস্থা আছে। আবার আপনি যদি গেম খেলে আয় করতে চান তাহলে বিভিন্ন টুর্নামেন্টে পার্টিসিপেট করতে পারেন।
উইনার টুর্নামেন্ট 20 থেকে 30 হাজার টাকা পর্যন্ত দেয়া হয়। তৈরি করে এসে টুর্নামেন্টগুলোতে পার্টিসিপেট করতে পারেন মাসে 30 হাজার।
৬। গেমিং ব্লগ সাইটে লেখালেখি করে আয়
গেমিং ব্লগ সাইট খুলে আয় করতে পারেন। আপনি যে গেম খেলেন সেই গেম এ কিভাবে ভালো খেলা যায় এরকম বিষয় নিয়ে লিখে নিজের একটি ব্লগ সাইট খুলে নিতে পারেন।
এরপর দেখবেন ভিও কি করে আসে। সে ক্ষেত্রে আপনি গুগোল ব্লগার অথবা ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন।
গেমিং ব্লগ সাইটে অবশ্যই ভিউ আসবে। যারা আপনার গেমটি খেলে তারা প্রতিনিয়তই গেমের নাম লিখে, গেমে কিভাবে কোন হিরো ব্যবহার করতে হয় তা লিখে সার্চ দেয়।
অনেকে আবার ইউনিক কী লিখে সার্চ দেয়। তখন আপনার ব্লগে চলে আসলেই ট্রাফিক বাড়ে।টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
৭। গেমিং ইনকাম সাইট থেকে উপার্জন
অনলাইনে নানা ইনকাম সাইট আছে, যেখান থেকেগেম খেলে অনলাইনে আয় করা যায়।
সেখানে যেকোনো ভাল গেইমাররা মোটা অংকের টাকা ১০ মিনিটের একটি টুর্নামেন্টে ইনকাম করতে পারে। এরকম দুটি সাইট.
পৃথিবীতে ভিডিও গেমারের সংখ্যা অনেক বেশি। আমার মনে হয় না এমন কোন লোক পাওয়া যাবে, যে কখনো ভিডিও গেম খেলে নি।
সেও নোকিয়া সেটের ছোট মোবাইলের সাপ খেলা গেম থেকে শুরু করে বড় বড় পিসি গেম খেলেছে এমন অনেক লোকই পাওয়া যাবে। অনলাইনে গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে করুন।
৮। ভিডিও গেম গাইড ও টিউটোরিয়াল লিখে টাকা ইনকাম
নুবেরা বেশিরভাগই ভিডিও গেম রিলেটেড অনলাইন গাইড পড়তে পছন্দ করে। গাইড কংবা টিউটোরিয়াল লিখে ৩ ভাবে উপার্জন করা সম্ভব।
১। ব্লগিং করে
২। সাংবাদিকতা করে
৩। ফোরামে লিখে।
গাইড ও টিউটোরিয়ালের উপকারীতা কি কি ?
মাল্টিপ্লেয়ার গেম গুলোতে ভালো প্লে করার জন্য বেশিরভাগ মানুষই গুগল সার্চ করে অনলাইন গাইডলাইন বের করে। সেগুলো পড়ে, এবং উপকৃত হয়।
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে গাইডলাইন লিখা যেতে পারে।
ইউটিউব ভিডিও তৈরী করা যেতে পারে। জার্নালিজম বা ফোরাম লেখালেখি করার জন্ত ইংরেজি তে দক্ষ হওয়ার প্রয়োজন পড়বে।
এটা কি কঠিন হবে?
আসলে যেকেউ চাইলে গাইড লিখতে পারে। টিউটোরিয়াল বানাতে পারে। তবে পপুলার গেমগুলোর টিউটোরিয়াল থেকে লাভবান হওয়ার চান্স থাকে।
যেমনঃ বর্তমানে পাব্জি, ফ্রী ফায়ার পপুলার।
গেমে দক্ষ হলে, গাইডলাইন লেখালেখি করা আয় করা শুরু করতে পারেন। তা ব্যতিত আপনাকে সময় নিয়ে গেমে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। নিজ অভিজ্ঞতা থেকে টিউটোরিয়াল না বানালে কেউ সেটি পড়বে না।
Read More :
ঘরে বসে মোবাইল গেম খেলে টাকা ইনকাম: বিস্তারিত A to Z গাইড
বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ।
ফ্রি লটারী খেলে টাকা ইনকাম পেমেন্ট নিন বিকাশে
GameFAQs এ বাউন্টী প্রোগ্রাম চালু আছে। যেখান থেকে ২০০ ডলার পে করা হয় ভালো গেমিং টিউটোরিয়ালের জন্য।
শেষ কথা, টাকা ইনকাম করা গেম পেমেন্ট বিকাশ বাংলাদেশ।
একটা কথা বলে রাখছি। গেম খেলে আয় করার ব্যাপারে আমি এতটুকু বলতেই পারি, এভাবে আয় করার কোনো মানে নেই। গেম খেলে আয় করার মধ্য দিয়ে সমাজের কোনো কল্যাণ নেই।
অন্যদিকে, ভালো গেমাররা আয় করছে বলে অনেকেই তাদেরকে আইডল মনে করে। আর ভাবে, সেও এবার আয় করবে ইউটিউব থেকে।
কিন্তু এটি পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা। এতে করে সমাজের অগ্রগামী হয় না।
যদিও অনেক গেমার মিলিয়ন মিলিয়ন সম্পত্তির অধিকা্রী হয়েছে গেম খেলে , স্ট্রিম করে, কোনো অনলাইন গেমকে প্রমোট করে। কাউকে আঘাত দিতে চাইনি।
কোনো কিছু না বুঝলে কমেন্ট করে জানান। ধন্যবাদ সবাইকে।
Frequently Asked Questions:
১. বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করা গেম বিকাশে আয় করার মূল উপায়গুলো কী কী?
বাংলাদেশে গেম খেলে বিকাশে টাকা আয় করার কয়েকটি নিশ্চিত ও জনপ্রিয় উপায় হলো:
ডায়মন্ড/ইউসি টপ-আপ বিজনেস: Free Fire, PUBG-এর মতো গেমগুলোর ইন-গেম কারেন্সি (যেমন ডায়মন্ড, ইউসি) কম দামে কিনে প্লেয়ারদের কাছে বিক্রি করে কমিশন বা লাভ করা।
এটি একটি প্রমাণিত ব্যবসায়িক মডেল।
ইউটিউবিং বা লাইভ স্ট্রিমিং: আপনার গেমপ্লে রেকর্ড করে বা লাইভ স্ট্রিম করে ইউটিউব, Nimo TV, NunuLive-এর মতো প্ল্যাটফর্মে আপলোড করা।
ভিউয়ার্স বা সাবস্ক্রাইবার বাড়লে বিজ্ঞাপন, সুপার চ্যাট, স্পন্সরশিপ থেকে ভালো আয় করা যায়। সুপার চ্যাটের মাধ্যমে দর্শকরা সরাসরি বিকাশে টাকা দিতে পারেন।
গেমিং টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ: ‘খেলাঘর’-এর মতো অ্যাপ বা বিভিন্ন গেমিং ইভেন্ট ও টুর্নামেন্টে ফ্রি ফায়ার, পাবজি খেলে জয়ী হয়ে প্রাইজ মানি জেতা।
এই টুর্নামেন্টের পেমেন্টগুলো সাধারণত বিকাশে করা হয়।
গেমিং আইডি বিক্রি: আপনার গেমিং আইডিটি যদি খুব ভালো র্যাঙ্ক, দুর্লভ আইটেম বা স্কিনযুক্ত হয়, তবে তা চড়া দামে আগ্রহী প্লেয়ারদের কাছে বিক্রি করা যেতে পারে।
গেমিং ব্লগিং/টিউটোরিয়াল লেখা: যে গেমগুলোতে আপনি দক্ষ, সেগুলোর খেলার কৌশল, ইভেন্ট গাইড বা টিউটোরিয়াল লিখে গেমিং ব্লগ সাইটে প্রকাশ করা।
ট্রাফিক বাড়লে গুগল অ্যাডসেন্স বা স্পন্সরশিপ থেকে আয় আসে।
২. ডায়মন্ড টপ-আপ বিজনেস করে বিকাশে কীভাবে আয় করা সম্ভব?
কীভাবে শুরু করবেন:
প্রথমে কম দামে ইন্টারন্যাশনাল কারেন্সিতে (ডলার) ডায়মন্ড বা শেল (Shell) কেনার উৎস খুঁজে বের করতে হবে।
তারপর একটি ফেসবুক পেজ বা স্থানীয়ভাবে প্রচার চালিয়ে কাস্টমারদের কাছে আপনার টপ-আপ সার্ভিস বিক্রি করতে হবে।
কাস্টমাররা যখন আপনাকে ডায়মন্ডের জন্য বিকাশে টাকা দেবেন, আপনি সেই টাকা থেকে আপনার লাভ রেখে ডলার ব্যবহার করে টপ-আপ করে দেবেন।
সুবিধা: একবার ইনভেস্ট করলে সেই টাকা বারবার ব্যবসায় ঘোরানো যায়। এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী ও লাভজনক ব্যবসার সুযোগ দিতে পারে।
৩. ‘খেলাঘর’ অ্যাপটি কীভাবে গেম খেলে বিকাশে টাকা আয়ের সুযোগ দেয়?
আয়ের পদ্ধতি:
প্লেয়াররা একটি নির্দিষ্ট ম্যাচ ফি (যেমন, ২০ টাকা) দিয়ে টুর্নামেন্টে জয়েন করেন।
ম্যাচে প্রতি কিল করার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা (যেমন, ৫-১০ টাকা) পাওয়া যায়।
ম্যাচে উইনার (Booyah/Chicken Dinner) হলে উইনার প্রাইসও পাওয়া যায়।
পেমেন্ট: অ্যাপটি রকেট, বিকাশ এবং নগদের মাধ্যমে উইথড্রয়াল বা টাকা উত্তোলন সমর্থন করে। এটি দৈনিক ভালো টাকা ইনকামের সুযোগ দিতে পারে।
৪. ইউটিউব বা লাইভ স্ট্রিমিং থেকে টাকা আয় করলে পেমেন্ট কি সরাসরি বিকাশে নেওয়া যায়?
হ্যাঁ, ইউটিউব বা লাইভ স্ট্রিমিং থেকে আয়ের কিছু অংশ বা পুরো টাকা পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ—দুইভাবেই বিকাশে নেওয়া সম্ভব:
সরাসরি (সুপার চ্যাট): লাইভ স্ট্রিমিংয়ের সময় আপনার বাংলাদেশি ভিউয়াররা যদি খেলায় মুগ্ধ হয়ে সুপার চ্যাট বা সরাসরি উপহার পাঠাতে চান, তবে তারা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট দিতে পারেন।
পরোক্ষভাবে (ইউটিউব অ্যাডসেন্স): ইউটিউব থেকে আপনার প্রধান আয় (অ্যাডসেন্স) প্রথমে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আসে।
সেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে আপনি সহজেই বিকাশে টাকা ট্রান্সফার করতে পারেন।
৫. একজন নতুন গেমার কি মাসিক ৩০,০০০ টাকা আয় করতে পারে?
একজন নতুন গেমার হিসেবে শুরুতে এই পরিমাণ আয় করা বেশ কঠিন হতে পারে, তবে তা অসম্ভব নয়।
প্রথম ধাপ: আপনাকে প্রথমে একটি বা দুটি গেমে বিশেষ দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
সঠিক কৌশল: আপনাকে অবশ্যই উপার্জনের জন্য একটি সঠিক কৌশল বেছে নিতে হবে (যেমন: নিয়মিত স্ট্রিমিং, ডায়মন্ড ব্যবসা বা টুর্নামেন্ট খেলা)।
সময়ের ব্যাপার: নিয়মিত চেষ্টা, দর্শকদের মনোরঞ্জনের দক্ষতা এবং সঠিক মার্কেটিং করতে পারলে ধীরে ধীরে এই লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব। মনে রাখবেন, বড় গেমাররা রাতারাতি সফল হননি।